৪. ছোট্ট টুকু স্কুল থেকে বাসায় ফিরে দেখল উঠানে একটা মুরগি মরে আছে, মরা মুরগির দেহ শক্ত হয়ে পা দুটো আকাশের দিকে মুখ করে আছে। টুকুর বাবা বাসায় ফিরতেই সে তার কাছে ছুটে গেল। ‘আব্বা আব্বা, আমাগো মরা মুরগিটার পা দুইটা আকাশের দিকে খাড়া হইয়া আসে কেন?’
‘ওর আত্মা যেন তাড়াতাড়ি উপরে উইঠা যাইতে পারে’ বাবার জবাব।
কয়েকদিন পর টুকুর আব্বা বাসায় ফিরতে সে আবার দৌড়ে গেল।
‘আব্বা, আব্বা, আইজকা আরেকটু হইলেই আম্মায় মইরা গেসিল!’
‘কেন কেন কি হইসে?’ টুকুর বাবা শঙ্কিতভাবে জিজ্ঞাসা করেন।
‘আম্মায় আইজকা হেইদিনের মরা মুরগিটার মত আকাশের দিকে পা তুইলা চিল্লাইতেসিল, ‘আমার হইয়া যাইতেসে, আমার হইয়া যাইতেসে’। রহিম চাচায় যদি খালি আম্মার উপরে উইঠা হেরে বিছানার লগে চাইপা ধইরা না রাখত……’
৫. এক তরুন তার বিয়ের তিনদিন আগে ফুটবল খেলতে গিয়ে সোনায় লাথি খেল। ব্যাথায় কোঁকাতে কোঁকাতে সে ডাক্তারের কাছে গেল। ‘ডাক্তার সাহেব, দেখেন কি অবস্থা, এদিকে তিনদিন পরে আমার বিয়ে, আর আমার হবু বৌ সবদিক দিয়ে কুমারী!’
ডাক্তার তরুনকে চিন্তা করতে মানা করে তার সোনায় শক্ত কাগজের ব্যান্ডেজ করে দিলেন যাতে ওটা খাড়া হয়ে থাকে। বিয়ের পর বাসর রাতে তরুনটির বউ তার সামনে দাঁড়িয়ে একটানে ব্লাউজ খুলে তার সুডৌল মাইগুলো বের করল, এগুলো তরুনের এই প্রথম দেখা। ‘দেখ আমার এই দুধ আজ পর্যন্ত কেউ ছোঁয়নি’ মেয়েটি গর্বিত স্বরে তরুনকে বলল। তরুন তাই শুনে প্যান্ট খুলে বউকে দেখালো, ‘দেখ আমার সোনার এখনো মোড়কই খোলা হয়নি!’
৬.
চোখের অপারেশনের পর ব্যান্ডেজ খুলে ডাক্তার তরুন রোগীকে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘কি দেখতে পাচ্ছেন?’
৬.
চোখের অপারেশনের পর ব্যান্ডেজ খুলে ডাক্তার তরুন রোগীকে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘কি দেখতে পাচ্ছেন?’
‘ওহ! আমি তো কিছুই দেখতে পারছি না আপনি আমার ভুল অপারেশন করেছেন, টাকা দিবো না’ তরুন মিথ্যে বলে।
ডাক্তার তরুনের শয়তানী বুঝতে পেরে তাকে বসিয়ে রেখে এক সুন্দরী নার্সকে ডাক দিয়ে সম্পুর্ন নগ্ন হয়ে রোগির সামনে বসতে বললেন। নার্সটি তার কাপড় চোপড় খুলে তরুনটির সামনে পা ফাঁক করে বসল। নার্সের গোলাপী বালহীন ভোদা দেখে তরুন দারুন উত্তেজিত হয়ে উঠল। ডাক্তারের মুখে এক চিলতে হাসি ফুটে উঠল। ‘হারামজাদা, চোখে যদি কিছু নাই দেখস তবে তোর ধোন খাড়াইলো কেমনে?’
৭.
দুই সেক্স পাগল তরুন তরুনী সবে বিয়ে করেছে। বাসররাতের পর সকালে ঘুম থেকে উঠে পাশে বৌকে না পেয়ে ছেলেটা নিচে গিয়ে দেখল তার বৌ রান্নাঘরে নগ্ন অবস্থাতেই তার জন্য অপেক্ষা করছে। ‘নাস্তায় কি খাবে সোনা?’ বৌ জিজ্ঞাসা করল।
দুই সেক্স পাগল তরুন তরুনী সবে বিয়ে করেছে। বাসররাতের পর সকালে ঘুম থেকে উঠে পাশে বৌকে না পেয়ে ছেলেটা নিচে গিয়ে দেখল তার বৌ রান্নাঘরে নগ্ন অবস্থাতেই তার জন্য অপেক্ষা করছে। ‘নাস্তায় কি খাবে সোনা?’ বৌ জিজ্ঞাসা করল।
‘তোমার ভোদা’ জামাইয়ের জবাব। তাই ওরা আবার বেডরুমে গিয়ে কিছুক্ষন চুদাচুদি করল। তারপর জামাই অফিসে চলে গেল। লাঞ্চের জন্য ঘরে আসতে আবার বৌ জিজ্ঞাসা করল, ‘দুপুরে কি খাবে, ডারলিং?’
‘তোমার ভোদাতেই চলবে’ বলে আবার বউকে জড়িয়ে ধরে বেডরুমে নিয়ে চুদাচুদি করে ছেলেটা আবার কাজে ভলে গেল।
সন্ধ্যা অফিস থেকে ফিরে সে দেখল তার বৌ সোফায় বসে ভোদায় হেয়ার ড্রায়ার ধরে রেখেছে।
‘একি করছ গো?’ ছেলেটি অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করে।
‘তোমার রাতের খাবার গরম করছি’ বউয়ের উত্তর।.............এবার লাইক টা দিয়ে জান
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন